এম,এ,মান্নান, স্টাফ রিপোর্টার
৪৬,নওগাঁ-১ আসন (নিয়ামতপুর, পোরশা,সাপাহার) একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহনকারী ও বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছিলেন জনাব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান। মোস্তাফিজুর রহমান জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার পূর্বে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ছিলেন একেধারে ২৫ বছর।তিনি এমন এক ব্যক্তিত্ব তার নিজ আসন (নিয়ামতপুর, পোরশা,সাপাহার) ছাড়াও পাশে মান্দা উপজেলার বিভিন্ন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রন পেয়ে থাকেন।
জনতার দেওয়া নাম জনতার এমপি নামক খ্যাত জনাব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন আমার চেয়ারম্যান ২৫ বছরের দীর্ঘ সময় নেতৃত্বে আমার জানা মতে কোন ব্যক্তির সাথে কোন রকম খারাপ আচরন করেছি বলে মনে হয় না।আমি চেষ্টা করেছি আমার নিজ ইউনিয়ন সঠিক ভাবে পরিচালনা করতে।আমি যেভাবে ইউনিয়ন পরিষদ নেতৃত্ব দিয়ে আপনাদের মনের মধ্যে জায়গা করতে সক্ষম হয়েছি আশা করি আমি আপনাদের একটু সহযোগিতা ও আল্লাহর রহমত থাকলে আবারও আপনাদের সংসদ সদস্য হয়ে আপনাদের সকল সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। আমি আমার নির্বাচনী এলাকা সব জায়গা সফর করেছি আমার যতটুকু বিশ্বাস সবাই আমাকে সহযোগীতা ও দোয়া করেছেন।
আমি এখন চেষ্টা করব আমার নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি গ্রামে উঠান বৈঠকের মাধ্যমে জনতার কথা শুনতে এবং আমি নির্বাচিত হতে পারলে জনতার সকল সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করব।জনতার দেয়া নাম জনতার এমপি জনাব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান যেখানেই উঠান বৈঠক করেন সেখানেই মানুষের উপছে পড়া ভীড়।জনতার উপছে পড়া ভীড় দেখলেই বুঝা যায় এবারের এমপি জনাব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান।
জনাব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান তার নির্বাচনী সফর করাকালীন সময়ে সফরসঙ্গী হিসাবে থাকেন জনাব মোঃ জালাল উদ্দিন সেন্টু, জনাব মোঃ নবিজুল ইসলাম, জনাব মোঃ আকতার হোসেন ভূলু,জনাব মোঃ আনোয়ার হোসেন,জনাব মোঃ শফিউল্লাহ সোনার, জনাব মোঃ হেলাল উদ্দিন কাজী, প্রমূখ।