বিশেষ প্রতিবেদন
বাসন থানাধীন ১৭ নং ওয়ার্ড মোগড়খাল সাকিনস্থ মৃত মাসুম এর মালিকানাধীন ভিকটিমের ভাড়া বাসা রুমের মধ্যে।
ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ ঘটনার বিষয়ে জানা যায় ভিকটিম মৃত আম্বিয়া(৩২) পিতা মোঃ আমজাদ হোসেন, মাতা: মোসাম্মৎ হাসিনা বেগম,স্থায়ী গ্রাম:ঝলঝলি,থানা- বীরগঞ্জ, জেলা-দিনাজপুর।ভিকটিম তার স্বামী মোঃ রাব্বানীর সাথে বর্তমান ঠিকানায় বসবাস করে হারিকেন রোডে একটি সাব কন্টাক্ট গার্মেন্টসে চাকরি করতো এবং ভিকটিমের স্বামী মোঃ রাব্বানী একটি রোড কারখানায় কাজ করত।অদ্য ২৩/০৪/২৫ ইং তারিখ বেলা অনুমান ১১.০০ ঘটিকার সময় ভিকটিমের স্বামী ভিকটিমকে রুমে রেখে রুমের দরজায় তালা দিয়ে অজ্ঞাতস্থানে চলে যায়। পরবর্তীতে রাত অনুমান ১৯.০০ ঘটিকার সময় পাশের রুমের ভাড়াটিয়ারা ভিকটিমকে ডাকাডাকি করে কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে বাসন থানায় সংবাদ দেয়। সংবাদ পেয়ে বাসন থানার অফিসার ইনচার্জ সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স সহ ঘটনাস্থলে গিয়ে লোকজনের সহায়তায় রুমের তালা ভেঙে দেখা যায় ভিকটিম মোসাঃ আম্বিয়া চৌকির উপর কম্বল দিয়ে ঢাকা মৃত অবস্থায় শুয়ে আছে।বাসন থানার এসআই দুলাল চন্দ্র সাক্ষীদের উপস্থিতিতে ভিকটিমের মৃতদেহর সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করতঃ মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ের জন্য মৃতদেহ সদর হাসপাতাল গাজীপুর প্রেরণ করেন।
নিহতঃ মৃত মোসাম্মৎ আম্বিয়া(৩২) উদ্ধারঃ ভিকটিমের মৃতদেহ। পুলিশ কর্তৃক গৃহীত ব্যবস্থাঃ এস আই দুলাল চন্দ্র মৃতদেহের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করেন।পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মন্তব্যঃ ভিকটিমের স্বামী কর্তৃক ভিকটিমকে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করতে পারে মর্মে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ।আন্তরিক শ্রদ্ধান্তে,,উপ-পুলিশ কমিশনার অপরাধ উত্তর বিভাগ,জিএমপি, গাজীপুর।