বিশেষ প্রতিবেদন
ভিডিও করার সময় বিভিন্ন ধরনের ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার বা অনলাইন ভিডিও এডিটর ওয়েভ সাইট এর প্রয়োজন পরে। আমরা এই সংস্থার কিছু ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছি।
ভিডিও এডিং সফটওয়্যার কি?
প্রফেশনাল ভিডিও এডিটর ব্যাতীত ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার সম্পর্কে খুব কম মানুষ। ভিডিও ক্লিপ , মিউজিক , মিউজিক , যাকে যুক্ত করে নতুন প্রক্রিয়া সঠিকভাবে আমাদের শব্দগুলোকে ফুটিয়ে তোলার ভিডিওর মাধ্যমে একটি ভিডিও ক্লিপকে সুন্দর করে দেখাতে পারে । ভিডিও করার জন্য ভিডিওটি সুন্দরভাবে উপযোগী করার জন্য, এবং ম্যানি পুস্তক স্থাপন করার জন্য এই অ্যাপটি ব্যবহার করা হয়। সফটওয়্যার বলে। জেমন-অ্যাডোবি প্রিমিয়ার প্রো, ওপেনশট, হিটফিল্ম এক্সপ্রেস ইত্যাদি।
ভিডিও এডিটং কেন শিখবো?
একবিংশ পার্টির গঠন ও চাহিদা পূরণ ভিডিও এডিপি ভিডিও এডিপি ভিডিও এডিও প্রফেশনালিং আলাদা আলাদা বিষয় আলোচনা করতে পারেন। মনের মধ্যে আসতে পারে, ভিডিও এডিটিং শিখে কি হবে!! আমরা চারদিকে লক্ষ্য করতে দেখতে পাবো ব্যবস্থা ,ব্যবসা -বানিজ্য , ভিডিও প্রযুক্তির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ বর্তমান প্রেক্ষাপট অনুযায়ী নিজেকে যাচাই করার জন্য ভিডিও এডিটি হিসাবে নিজের তৈরি করতে পারেন। চলুন আরও কিছু ভিডিও এডিটিং সম্পর্কে যা আপনাকে ভিডিও এডিটিং শিখতে হবে
> ভিডিও ভাবপ্রকাশের একটি মাধ্যমে। ছবি বা ভিডিও দেখার মাধ্যমে আমরা যতটা সহজে একটা বিষয় জানতে পারি বা আলোচনা করতে পারি, তা কোন লেখা বা ব্যাখ্যা করতে নাহ। এখন আমরা এই সুযোগটি কথাটা লাগিয়েছি , আমরা যদি সঠিকভাবে একটি এডিট করে , আমাদের কথাগুলো , চিন্তা ভাবনাগুলো ভিডিওর মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা ভিডিও আমি তাহলে মানুষের কাছে সমর্থন করি।
> বর্তমানে মানুষের হাতে অনেক কম,দেখুন দুই ভাগের পৃষ্ঠা পাঠ থেকে তারা কম সময়ে একটি ভিডিও দেখতে পছন্দ করছে কিছু জানার প্রয়োজন পড়লে ইউটিউব বা ফেসবুক একটি বিষয় এড হয়েছে শর্ট ভিডিও ,মানুষ এখন বেশি শর্ট ভিডিওতে হচ্ছে।
> ভিডিও এখন সহজ লভ্য বিষয়। ভিডিও কন্টেন্ট পৌছে দিতে পারবেন।
> ভিডিও এডির জন্য আমাদের বেশি খরচের প্রয়োজন পড়ে নাহ একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ,হাতে চেষ্টা ফোন দিয়ে এডিটিং করা যায়। ইচ্ছাশক্তি আর ধৈর্য থাকলে আমরা অনেক ভাল করতে পারবো।
> ভিডিও ডিটিং শিখে আপনি যদি এপ্লেসে কাজ করতে চান, আপনাকে ভিডিও এডিটিং শিখতে হবে। বর্তমানে ভিডিও এডিটিং এর বিকাশতা উন্নয়ন পরীক্ষা। আপনার মনে মনে মনে হবে ,২০২৩ এর জুলাই মাস পর্যন্ত ইউএস ভিডিও এডিটর হিসাবে ৩২,৫৩৩ এর বেশি এডিটর নিযুক্ত এর মধ্যে মহিলা রয়েছে ২৪.১% ও পুরুষ ৭৯.৯%। Fiverr ,upwork এর মতো পছন্দের কাজ করার সুযোগ একজন ভিডিও এডির প্রতিদৈনিক আয় $175 ডলার। পরিবর্তনমানে আমরা ব্রাউজারে অনেক ধরনের ভিডিও এডিটর সফটওয়্যার পেয়েছি। নিচে তা আলোচনা করাঃ
ফ্রি ভিডিও এডিং সফটওয়ার
আমরা প্রায় সময় ভিডিও করতে বাটিউবের জন্য বিভিন্ন ভিডিও বানাতে বৈশিষ্ট্য। তখন আমাদের একটি ভিডিও এডি সফটওয়্যার এর প্রয়োজন পড়ে। আর তখন আপনি এমন এক ধরনের কাজ করবেন আপনার টাকা খরচ হবে না, আবার আপনার ভিডিও এডিটিং করতে হবে আর শেখাও হবে। এর কথা।
১. ওপেনশট
ওপেনশট ব্যবহার ইউটিউবের জন্য সেরা ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার সকলের একটি এখানে অসংখ্য পরিমান ইউজার ইন্টারফেজ ও সীমাহীন এডিটিং ট্র্যাক পাওয়া যায়। ওপেনশট একটি ফ্রি ইউটিউব ভিডিও এডিটর প্লাস্টিক বিভিন্ন রঙের একত্রিত উপাদান, ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভার, কীফ্রেম অ্যানিমেশন এবং 400 টিও বেশি প্রিসেট আছে। এটি আনলিমিটেড এডিটিং ট্র্যাকও অফার করে।
২. হিটফিল্ম এক্সপ্রেস
হিটফিল্ম এক্সপ্রেস একটি ফ্রি এডিটিং সফটওয়্যার ও ভিজ্যু ইফে কম্পিটার।বিগিনারদের জন্য সেরা বিএফএক্স সফটওয়্যার স্ক্রিপ্ট হল হিটফিল্ম এক্সপ্রেস। সিমুলেশন। এই সফটওয়্যারের একটি বড় সুবিধা আপনি ওয়াটার আমেরিকা ছাড়া ভিডিও এডিট করতে পারবেন। উন্নত ট্র্যাক।
৩. লাইটওয়ার্কস
লাইটওয়ার্কস বিগিনারদের জন্য প্রকাশী পারফেক্টের জন্য, স্ট্রিমলাইনড সফটয়্যার লাইটওয়ার্কস একটি ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার যার কোনো ওয়াটার আমেরিকা নাই কিন্তু উচ্চমানের ভিডিও তৈরি করার জন্য ব্যাপক পরিমানে ট্রান্সফার করে।
৪.শটকাট
শটকাট আরো একটি ফ্রি এডিটিং সফটওয়্যার। ক্রস-প্ল্যাটফর্ম ভিডিও, অডিও এবং ইমেজ এডিটিং প্লেস এইটস গুলা উচ্চ-মানের ইউটিউব ভিডিও এডিট করে। আপনাকে নতুন করে এখানে ভিডিও ফাইলগুলি ইমপোর্ট করতে হবে না।
৫. ক্লিপচ্যাম্প
সোশ্যাল ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটার প্রাথমিকভাবে ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার হিসাবে ক্লিপচ্যাম্প ব্যবহার করতে পারে। ক্লিপচ্যাম্প স্টক ভিডিও, অডিও, ইমেজ ও গিফ মেকার অতিরিক্ত আরও অনেক ধরনের ফ্রি টস পাওয়া যায়।
৬. অ্যাপল আইমুভি
macOS ও ioS এর জন্য সেরা ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার করা অ্যাপল iMovie। যার সাহায্য আপনি 4k ভিডিও এডিট করতে পারবেন। এর ইউজার ইন্টারফেজ খুব সহজ, বিগিনাররা খুব সহজে আয়ত্ত করতে। সফটওয়্যারটি থেকে কোনো ধরনের বিকল্প নিতে সমস্যাড ছাড়া আইফোন বা আইফোন ভিডিও এডিটিং করে ম্যাকবুক করতে পারবেন।
পেইড ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার
হাই কোয়ালিটি ভিডিও তৈরি বা বিভিন্ন ওয়েভ পাবলিশ করার জন্য আপনাকে ভিডিও তৈরি করার জন্য ভাল ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এর প্রয়োজন সফটওয়্যার এর প্রোয়জন হয়।
ফ্রি ভিডিও এডিং সফটওয়ার
আমরা প্রায় সময় ভিডিও করতে বাটিউবের জন্য বিভিন্ন ভিডিও বানাতে বৈশিষ্ট্য। তখন আমাদের একটি ভিডিও এডি সফটওয়্যার এর প্রয়োজন পড়ে। আর তখন আপনি এমন এক ধরনের কাজ করবেন আপনার টাকা খরচ হবে না, আবার আপনার ভিডিও এডিটিং করতে হবে আর শেখাও হবে। এর কথা।
১. ওপেনশট
ওপেনশট ব্যবহার ইউটিউবের জন্য সেরা ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার সকলের একটি এখানে অসংখ্য পরিমান ইউজার ইন্টারফেজ ও সীমাহীন এডিটিং ট্র্যাক পাওয়া যায়। ওপেনশট একটি ফ্রি ইউটিউব ভিডিও এডিটর প্লাস্টিক বিভিন্ন রঙের একত্রিত উপাদান, ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভার, কীফ্রেম অ্যানিমেশন এবং 400 টিও বেশি প্রিসেট আছে। এটি আনলিমিটেড এডিটিং ট্র্যাকও অফার করে।
২. হিটফিল্ম এক্সপ্রেস
হিটফিল্ম এক্সপ্রেস একটি ফ্রি এডিটিং সফটওয়্যার ও ভিজ্যু ইফে কম্পিটার।বিগিনারদের জন্য সেরা বিএফএক্স সফটওয়্যার স্ক্রিপ্ট হল হিটফিল্ম এক্সপ্রেস। সিমুলেশন। এই সফটওয়্যারের একটি বড় সুবিধা আপনি ওয়াটার আমেরিকা ছাড়া ভিডিও এডিট করতে পারবেন। উন্নত ট্র্যাক।
৩. লাইটওয়ার্কস
লাইটওয়ার্কস বিগিনারদের জন্য প্রকাশী পারফেক্টের জন্য, স্ট্রিমলাইনড সফটয়্যার লাইটওয়ার্কস একটি ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার যার কোনো ওয়াটার আমেরিকা নাই কিন্তু উচ্চমানের ভিডিও তৈরি করার জন্য ব্যাপক পরিমানে ট্রান্সফার করে।
৪.শটকাট
শটকাট আরো একটি ফ্রি এডিটিং সফটওয়্যার। ক্রস-প্ল্যাটফর্ম ভিডিও, অডিও এবং ইমেজ এডিটিং প্লেস এইটস গুলা উচ্চ-মানের ইউটিউব ভিডিও এডিট করে। আপনাকে নতুন করে এখানে ভিডিও ফাইলগুলি ইমপোর্ট করতে হবে না।
৫. ক্লিপচ্যাম্প
সোশ্যাল ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটার প্রাথমিকভাবে ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার হিসাবে ক্লিপচ্যাম্প ব্যবহার করতে পারে। ক্লিপচ্যাম্প স্টক ভিডিও, অডিও, ইমেজ ও গিফ মেকার অতিরিক্ত আরও অনেক ধরনের ফ্রি টস পাওয়া যায়।
৬. অ্যাপল আইমুভি
macOS ও ioS এর জন্য সেরা ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার করা অ্যাপল iMovie। যার সাহায্য আপনি 4k ভিডিও এডিট করতে পারবেন। এর ইউজার ইন্টারফেজ খুব সহজ, বিগিনাররা খুব সহজে আয়ত্ত করতে। সফটওয়্যারটি থেকে কোনো ধরনের বিকল্প নিতে সমস্যাড ছাড়া আইফোন বা আইফোন ভিডিও এডিটিং করে ম্যাকবুক করতে পারবেন।
পেইড ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার
হাই কোয়ালিটি ভিডিও তৈরি বা বিভিন্ন ওয়েভ পাবলিশ করার জন্য আপনাকে ভিডিও তৈরি করার জন্য ভাল ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এর প্রয়োজন সফটওয়্যার এর প্রোয়জন হয়।
১. অ্যাডোবি প্রিমিয়ার প্রো
ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এর মধ্য প্রফেশনাল এডিটরদের পছন্দের তালিকায় রয়েছে অ্যাডোব প্রিমিয়ার প্রো। এই সফটওয়্যারটি থেকে প্রফেশনাল সকল প্রকার কাজ করা যায়। এর বিশেষ কিছু সুবিধা-সহযোগী ইন্টারফেজ,অনেক বেশি টিস পাওয়া যায়,অনেক মাল্টিক্যাম এঙ্গেল পাওয়া যায়।
২. ফিল্মোরা
ফিলমোরা একটি ভিডিও এডিটর যা সহজে ব্যবহারযোগ্য ওকোয়ালিটি এডিটিং করা যায়। MP4,AVI,MOV এছাড়াও আরও অনেক ফরম্যাটে ভিডিও এডিট করার সুযোগ থাকে।
৩ .দাভিঞ্চি রেজলভ
DaVinci সমাধান হল একটি কালার গ্রেডিং, কালার কার সক্রিয়, ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট এবং অডিও পোস্ট-প্রোডাকশন ভিডিও এডিটিং অ্যাপ macOs দেখুন এবং লিনাক্সের জন্য সাধারাণত ব্যবহার করা হয়। এটি প্রফেশনাল ও নন-প্রফেশনাল দুইই ইউজ করতে পারে। এখানে মোশন গ্রাফিক ও অডিও এডিটিং পাওয়া যায়।
৪. সাইবারলিংক পাওয়ারডাইরেক্টর ৩৬৫
পাওয়ার ডাইরেক্টর ভিডিও এডি সফটওয়্যার টি একবার সাবলিপশন করে কিনলে , পরবর্তিতে নিয়ন্ত্রণের কাজগুলো ভালোভাবে পড়ে না। কিছু ইফেক্ট ও এআই টস পাওয়া যায়। অতিরিক্ত স্ক্রিনে রেকর্ডিং এর সুবিধা আছে।
৫. মোভাভি ভিডিও এডিটর প্লাস
যারা শখ করে ভিডিও এডিটিং করে বা ইউটিবার তাদের আদর্শের জন্য Movavi ভিডিও এডিটর প্লাস। এখানে বেশ কিছু গুড লুকিংফেক্ট ও ট্রানজিশন আছে। প্রচার ইউটিউব এবং ভিমোতে রেন্ডার করা ভিডিও আপ্লোডের অপশন তো আছেই। এছাড়াও অনেক সুবিধা আছে যেমন- ক্রোমা-কিপিবিলিটি, মোশন ট্র্যাকিং এবং পিকচার-ইন-পিকচার টুর্না ও সাউন্ড সহ ট্রানজিশন পাওয়া যাচ্ছে।
৬. কাইন মাস্টার
প্রফেশনাল ভিডিও মেইক করার জন্য কাইন মাস্টার ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারটি বেশ ভালো। ড্র্যাগ-এন-ড্রপ টেকনিকের মাধ্যমে বিভিন্ন ভিডিও ফাইল ইম্পোর্ট করা যায়। এর সাথে রয়েছে রিয়েল-টাইম রেকর্ডিং, অ্যানিমেশন স্টাইল, মাল্টি লেয়ার, থিম ইত্যাদি।
বর্তমানে বিশ্বে বিভিন্ন ধরনের এআই টস আপডেট হয়েছে।এআইটস ব্যবহার করে ভিডিও এডিটিং করছে। তাহলে আপনাকে ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এর ব্যবহার জানতে হবে।